প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অসৌজন্যমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই। সেই সাথে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর এবং তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা আরও নিন্দনীয় বলে আমরা মনে করি। পাঁচ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থেকে রোজিনা ইসলাম অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে না নিয়ে থানায় নেওয়া হয় এবং অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৩ ও ৫ ধারায় উল্টো অভিযোগ এনে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে এবং কোর্টে তোলে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে যাহা অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং মুক্ত গণমাধ্যমের প্রতি আইনের শাসনের প্রতিকূলতার পাশাপাশি গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার শামিল বলেই মনে করি আমরা। সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম ‘কে হেনস্তা করার পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে হবে ও অবিলম্বে তার মুক্তির দাবী জানাই।