করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে বড় ক্ষতির আশঙ্কা থাকলেও পরে সে আশঙ্কা কাটিয়ে উঠেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বিশেষ ও কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করে তিন মাসে ২৩৪ কোটি টাকা আয় করেছে বিমান।
যাত্রীবাহী ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ খরচ করতে হয় ২৬৬ কোটি টাকা। তবে এ পরিস্থিতিতে ২৩৪ কোটি টাকা আয় কম নয় এবং তা প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
করোনা প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে গড়ে বিমানের যাত্রী কমে ৩৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এপ্রিলের শুরুতে এটি একেবারে শূন্যে নেমে আসে। তবে মধ্য এপ্রিল থেকে চার্টার্ড ফ্লাইট পরিচালনায় নামে রাষ্ট্রায়ত্ত এ উড়োজাহাজ সংস্থা। ফলে আয় শুরু হয়।
এপ্রিল থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত তিন মাসে ১০৯টির বেশি চার্টার্ড ও কার্গো পণ্যবাহী ফ্লাইট পরিচালনা করেছে বিমান। এসব ফ্লাইট থেকে ২৩৪ কোটি টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে এপ্রিলে ৪০ কোটি, মে মাসে ৯৪ কোটি ও ২৫ জুন পর্যন্ত ১০০ কোটি টাকা আয় করেছে বিমান।