পর্তুগালের আকাশে চাঁদ দেখা না দেখা নিয়ে চলছিলো নানা মত। পর্তুগাল লিসবন সেন্টার মসজিদ এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির মধ্যে চলছিলো ঈদের দিন নিয়ে ধুম্রজাল।
সেন্টার মসজিদ পর্তুগালের আকাশে চাঁদ না দেখতে পেয়ে শনিবার পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঘোষণা দেন। এবং তারা তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন।
বাংলাদেশ কমিউনিটিও প্রথমে সেন্টার মসজিদের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে শনিবার ঈদুল ফিতরের ঘোষনা দেন। কিন্তু মধ্যরাত বাংলাদেশ কমিউনিটির কিছু সংখ্যক লোক চাঁদ দেখার পক্ষে সাক্ষী দেওয়ায়।এবং তাদের সাক্ষীর বিত্তিতে মধ্যরাতে বাংলাদেশ কমিউনিটি তারা তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে গতকাল শুক্রবার ঈদুল ফিতরে ঘোষনা দেন।
পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের বাংলাদেশ অধ্যুষিত এলাকা মার্তিম মনিজ পার্কে সকাল ৮ ঘটিকার সময় প্রায় পাঁচ থেকে সাত হাজার মুসল্লির উপস্হিতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
আজ শনিবার সেন্টার মসজিদ সহ পর্তুগালে বিভিন্ন এলাকায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে করে পর্তুগালবাসী দুদিন ব্যাপী ঈদের সাক্ষী হয়ে গেলো। উল্লেখ্য এই প্রথমবার পর্তুগালে দু দিনে ঈদ উদযাপিত হলো।
এতে করে মুসলিম কমিউনিটির সাথে বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রথমবারের মতো মতপার্থক্য সৃষ্টি হলো। তাতে ভবিষ্যৎতে মুসলিম কমিউনিটির অমঙ্গল বয়েই আনবে।
উল্ল্যখ ইসলামীকি যেকোনো কর্মকাণ্ড,জন্ম,মৃত্যু,দাফন কাফনসহ ভিন্ন কর্মকৌশলে সেন্ট্রাল মসজিদের অনেকটা অনুমতির প্রয়োজন হয়।