ঢাকারবিবার , ৪ অক্টোবর ২০২০
  1. International
  2. অন্যান্য
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. উৎসব
  6. খেলাধুলা
  7. চাকুরী
  8. জাতীয়
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম
  11. পরামর্শ
  12. প্রবাস
  13. ফরিদপুর
  14. বিনোদন
  15. বিয়ানীবাজার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

করোনা বাংলাদেশ এখন অনেকটাই নিরাপদ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক, দৈনিক ডাক বাংলা ডটকম
অক্টোবর ৪, ২০২০ ২:৩৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ইউএনবি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার বিশ্বের সবচেয়ে কম দেশের কাতারেই রয়েছে। তিনি আরও বলেন, কোভিডে(১৯) বাংলাদেশ এখন অনেকটাই নিরাপদ। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর সঠিক দিকনির্দেশনা ও দেশের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে।

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আজ রোববার ‘জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন-২০২০’–এর উদ্বোধনের সময় এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, গত মার্চে কোভিড-১৯ যখন দেশে প্রথম চলে আসে, তখন নানা মানুষ নানা রকম জল্পনাকল্পনা শুরু করে। তখন বলা হতো, বাংলাদেশে মানুষের লাশ রাস্তায় পড়ে থাকবে। করোনায় লাখ লাখ মানুষ মারা যাবেন। অথচ বাংলাদেশে কোভিডে আক্রান্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার বিশ্বের সবচেয়ে কম দেশের কাতারেই রয়েছে। আক্রান্ত ও মৃত্যুতে বাংলাদেশ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত বা ইউরোপ, আমেরিকা থেকে অনেক ভালো অবস্থায় আছে।

জাহিদ মালেক বলেন, আজকের প্রতিটি সুস্থ শিশুই আগামী দিনের উজ্জ্বল বাংলাদেশের কান্ডারি হবে। আজকের শিশুকে টিকা দিলে সেই সন্তান ভবিষ্যতের সুস্থ ও মেধাবী সন্তান হবে। এ সন্তান ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে। একইভাবে এই টিকা না দেওয়া হলে সন্তান নানা রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

আজ রোববার থেকে ১৭ অক্টোবর সারা দেশের সব ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে বলে মন্ত্রী জানান।

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, জাতীয় টেকনিক্যাল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শহীদুল্লাহ, লাইন ডিরেক্টর মুস্তাফিজুর রহমানসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন।

টিকাদান ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে দেশে ৬ মাস থেকে ১ বছরের কম বয়সী প্রায় ২৭ লাখ শিশুকে নীল রঙের একটি করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল এবং ১ থেকে ৫ বছর বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৩ লাখ শিশুকে লাল রঙের একটি করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।