Dhaka ০৮:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে শায়েস্তাগঞ্জের ওসিসহ ৫ পুলিশকে প্রত্যাহার

ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) ৫ পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। শনিবার রাতে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ উল্ল্যা তাঁদের থানা থেকে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করেন।
প্রত্যাহারকৃত কর্মকর্তারা হলেন শায়েস্তাগঞ্জের ওসি মোজাম্মেল হোসেন, একজন উপপরিদর্শক (এসআই) ও তিনজন কনস্টেবল। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ১৪ সেপ্টেম্বর শায়েস্তাগঞ্জ রেলক্রসিং এলাকা থেকে প্রাণ-আরএফএল বেস্ট বাইয়ের ব্যবস্থাপক লুৎফুর রহমানকে আটক করে থানায় নিয়ে যান একজন এসআই। এ সময় তাঁকে প্রায় ৫ ঘণ্টা আটকে রেখে ২৮ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এ ঘটনার পর ১৭ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী লুৎফুর হবিগঞ্জের এসপি বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। লুৎফুরকে অন্যায়ভাবে আটকের পাশাপাশি পুলিশকে ঘুষ না দিলে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয় বলে অভিযোগকারী তাঁর অভিযোগে উল্লেখ করেন। প্রাথমিকভাবে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় শনিবার রাতে ৫ পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়।
হবিগঞ্জের এসপি মোহাম্মদ উল্ল্যা দৈনিক ডাক বাংলাকে বলেন, এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন দৈনিক ডাক বাংলাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। রোববার রাতের মধ্যেই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

About Author Information

গোলাপগঞ্জে রাস্তা নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে শায়েস্তাগঞ্জের ওসিসহ ৫ পুলিশকে প্রত্যাহার

Update Time : ০৮:২১:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০

ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) ৫ পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। শনিবার রাতে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ উল্ল্যা তাঁদের থানা থেকে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করেন।
প্রত্যাহারকৃত কর্মকর্তারা হলেন শায়েস্তাগঞ্জের ওসি মোজাম্মেল হোসেন, একজন উপপরিদর্শক (এসআই) ও তিনজন কনস্টেবল। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ১৪ সেপ্টেম্বর শায়েস্তাগঞ্জ রেলক্রসিং এলাকা থেকে প্রাণ-আরএফএল বেস্ট বাইয়ের ব্যবস্থাপক লুৎফুর রহমানকে আটক করে থানায় নিয়ে যান একজন এসআই। এ সময় তাঁকে প্রায় ৫ ঘণ্টা আটকে রেখে ২৮ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এ ঘটনার পর ১৭ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী লুৎফুর হবিগঞ্জের এসপি বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। লুৎফুরকে অন্যায়ভাবে আটকের পাশাপাশি পুলিশকে ঘুষ না দিলে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয় বলে অভিযোগকারী তাঁর অভিযোগে উল্লেখ করেন। প্রাথমিকভাবে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় শনিবার রাতে ৫ পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়।
হবিগঞ্জের এসপি মোহাম্মদ উল্ল্যা দৈনিক ডাক বাংলাকে বলেন, এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন দৈনিক ডাক বাংলাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। রোববার রাতের মধ্যেই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।