করোনা মহামারিতে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ইউরোপের ফেরাতে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস এর সহযোগিতায় প্রথম ফ্লাইটটি ইতালি আসে কিছুদিন আগে. তারপর একে একে স্পেন, ফ্রান্সের রেসিডেন্স হোল্ডার বাংলাদেশী নাগরিকদের ফেরাতে ব্যাবস্থা করা হয় বিশেষ ফ্লাইটের। আজকে সকালে ঢাকা থেকে প্যারিসের উদ্দেশ্যে ২৪৬ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকা ত্যাগ করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইসের একটি ফ্লাইট। ২৪৬ জনের সবাই ফ্রান্সের রেসিডেন্সধারী ছিলেন ।
আরো একটি ফ্লাইট লিসবনের উদ্দেশে আজ দুপুরে ছাড়ার কথা থাকলে ল্যান্ডিং পারমিটের সমস্যা দেখিয়ে এখনো সেটা পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিতে পারে নি সিভিল এভিয়েশন অথোরিটি ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কর্মকর্তারা। প্রায় ২৫০-৩০০ জন যাত্রী নিয়ে উড়ার কথা থাকলেও এটা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। এই রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত যাত্রীদের মধ্যে কয়েক জনের সাথে কথা বলা জানা যায় – লিসবনের এয়ারপোর্টে বাংলাদেশি বিমানের ল্যান্ডিং পারমিট না থাকায় বিশেষ ফ্লাইটে আসার সুযোগ নেই. পর্তুগালের অথোরিটি থেকে কোনো প্রকার কর্নফার্মেশন পাননি বলে জানান বিমানের কর্মকর্তারা।
ফ্লাইটের জন্য অপেক্ষমান যাত্রীরা
এমনকি পর্তুগাল থেকে বাংলাদেশ অথোরিটিকে এখনো ল্যান্ডিং পারমিটের ব্যাপারে কোনো কনফার্মেশন দেয়া হয় নি. বিকাল ৪ টায় প্রথম ফ্লাইট পরিচলানর সিডিউল দেয়া হলে পরে সেটা রাত ১০ টায় হতে পারে বলে জানানো হয়. তবে যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানলাম ফ্লাইট হবার কোনো সম্ভাবনা নেই
আশাকরি বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃপক্ষ ল্যান্ডিং পারমিটের ব্যাপারে খুব শ্রীঘ্রই পর্তুগাল এয়ারপোর্ট অথোরিটির সাথে কথা বলে এর একটা সমাধানে যাবেন। বর্তমানে যাত্রীরা এয়ারপোর্টে অবস্থান করছেন,অপেক্ষায় আছেন অধীর আগ্রহে ভালো কোনো খবরের আশায়।