বর্তমানে বিশ্ব করোনা নামক ভাইরাসের কবলে। বিশ্বের দিন রাত যাচ্ছে কঠিন ও সংকটময় সময়ে।বৈজ্ঞানিক ও গবেষকরা ব্যাস্ত প্রতিষেধকের জন্য। ডাক্টার ও নার্সরা সেবা দিয়ে ক্লান্ত। বিশ্বের সরকার প্রধানদের মাথায় হাত।গোটা বিশ্বের মানুষ আজ ঘরবন্দি। সবার দৃষ্টি আজ আকাশের দিকে সমাধান ও মুক্তির আশায়।
এপর্যন্ত বিশ্বে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়ালো। এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ লাখ ৯০ হাজার ৬৪২ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন তিন লাখ ২৯ হাজার ৭৫৪ জন।
করোনা মহামারির সার্বক্ষণিক তথ্য প্রকাশ করছে ওয়ার্ল্ডোমিটারস ডট ইনফো। এই ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ লাখ ৯০ হাজার ছাড়ায়। সংক্রমণ ছড়িয়েছে বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে।
অন্যদিকে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ২৫ হাজার ৭১৬ জন।
ভাইরাসটিতে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৯৩ হাজার ৩৯ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৯৪ হাজার ৯৯৪ জন।
অন্যদিকে রাশিয়ায় শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৮ হাজার ৭০৫ জন এবং মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৯৭২ জন।
এছাড়া ব্রাজিল, স্পেন, যুক্তরাজ্য, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, ইরান, ভারত ও পেরুতে শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা এক লাখের বেশি।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে ২৬ হাজার ৭৩৮ জনের শরীরে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৩৮৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ২০৭ জন।
চীনের উহানে গত ৩১ ডিসেম্বর মানুষের অজ্ঞাত কারণে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি শনাক্ত করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সে হিসাবে সংক্রমণ ছড়ানোর ১৪২ দিনে বিশ্বজুড়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়াল।
#মৃত #মানবিকতা!
এতো কিছুর পরেও কিছু অমানবিকতা দেখে সত্যিই কেয়ামতের কথা স্বরণ হয়ে যায়। প্রতিদিনই পত্রপত্রিকার নিউজ করোনা সন্দেহে মা’কে রাস্তায় ফেলেগেছে সন্তানরা!কিছুদিন পর শুনা যায় জনমদুখি মা করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। খবর দিলে কেউ আসেনা হসপিটালে!দাফনের অনুমতি দিয়ে দেয় টেলিফোনে!ভাই আসে না বোনের কাছে! স্ত্রী আসেনা স্বামী’র কাছে!আপজনেরা দূরে! আক্রান্ত মানুষটি কেন যানি হয়ে যায় ঘৃণিত!ফ্যামিলির হয়ে যায় বিরক্তিকর!সমাজ ও বন্ধু বান্ধবের চোখ তখন হয়ে যায় আড়!আলামতগুলা দেখে উপলব্ধি হয়, এযেনো এক মিনি কেয়ামত!
#মৃত ব্যাক্তিদের শেষ বিদায়ের আপনজনেরা।
ভয়াবহ করোনা ভাইরাস,মানুষের আত্বিয়তা, মানবিকতা সহযোগিতা কেড়ে নিচ্ছে কিন্তু মানুষের এই চরম বিপদেও আলেম সমাজ মুখ ফিরিয়ে নেয় নি,নিঃস্বার্থ ভাবে তারা সেচ্ছায় নিজের বিপদের কথা চিন্তা না করে,ঝাপিয়ে পরছে মানবতার সেবায়,অথচ এই কওমি আলেমদের পদবি দেই আমরা কাটমোল্লা বলে বাঙালি জাতি দেখো কারা কাটমোল্লা আর কারা আল্লহর বান্দা নবি সঃ এর ওয়াারিশ,বাংলাদেশে তো কত ধরনের আলেম পাওয়া যায় ফতওয়ার বেলায় কিন্তু দ্বিন-ইসলাম ও মানবতার খেদমতে কওমি আলেম যাদের কে কাটমোল্লা বলে গালি দাও তাদেরই কিন্তু পাওয়া যায় বাকিরা তো তখন থাকে না।
আল্লাহ এসব তাকওয়াবান মুমিন ব্যক্তিতের হেফাজত করুক ও তাদের আত্বত্যাগের উত্তম প্রতিদান দান করুন :আমীন।